একটা সময়ে ভিডিয়ো গেম খেলার মাধ্যম হিসেবে কম্পিউটার জনপ্রিয় ছিল। সময়ের সঙ্গে এসেছে কনসোল গেমিং। পাশাপাশি, ট্যাবলেট এবং মোবাইলেও নিয়মিত গেম খেলেন অগনিত মানুষ। দীর্ঘ ক্ষণ ভিডিয়ো গেম খেলার ফলে অল্প বয়সেই চোখের ক্ষতি হতে পারে। চিকিৎসকেরাও বিভিন্ন ভাবে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টায় থাকেন। ভিডিয়ো গেম থেকে চোখের ক্ষতি কমাতে কয়েকটি পরামর্শ কাজে আসতে পারে।
১) ‘২০-২০-২০’ নিয়ম: অর্থাৎ প্রতি ২০ মিনিট ভিডিয়ো গেম খেলার পর পর্দা থেকে চোখ সরাতে হবে। তার পর ২০ ফুট দূরের কোনও বস্তুকে ২০ সেকেন্ড ধরে দেখতে হবে। তার ফলে চোখের উপর চাপ কম পড়বে। চোখের পেশি শিথিল হবে।
২) ব্লু লাইট ফিল্টার: ডিজিটাল পর্দা থেকে যে নীল রশ্মি নির্গত হয়, তা চোখের ক্ষতি করে। সময়ের সঙ্গে ড্রাই আইজ় হতে পারে। চোখের পাওয়ার বাড়তে পারে। বাজারে পর্দার আকারে ব্লু লাইট কমানোর জন্য বিভিন্ন ফিল্টার কিনতে পাওয়া যায়। এই ধরনের ফিল্টার লাগিয়ে তার পর ভিডিয়ো গেম খেলা উচিত।
৩) পলক ফেলতে হবে: একটানা ভিডিয়ো গেমে মনোনিবেশ করার সময়ে চোখের পলক পড়ে না। তার ফলে চোখ লাল হতে পারে। চোখের জল শুকিয়ে যেতে পারে। চোখে বাতাস থেকে কোনও সংক্রমণ হতে পারে। তাই ভিডিয়ো গেম খেলতে খেলতেই সচেতন ভাবে চোখের পলক ফেলার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।
১) ‘২০-২০-২০’ নিয়ম: অর্থাৎ প্রতি ২০ মিনিট ভিডিয়ো গেম খেলার পর পর্দা থেকে চোখ সরাতে হবে। তার পর ২০ ফুট দূরের কোনও বস্তুকে ২০ সেকেন্ড ধরে দেখতে হবে। তার ফলে চোখের উপর চাপ কম পড়বে। চোখের পেশি শিথিল হবে।
২) ব্লু লাইট ফিল্টার: ডিজিটাল পর্দা থেকে যে নীল রশ্মি নির্গত হয়, তা চোখের ক্ষতি করে। সময়ের সঙ্গে ড্রাই আইজ় হতে পারে। চোখের পাওয়ার বাড়তে পারে। বাজারে পর্দার আকারে ব্লু লাইট কমানোর জন্য বিভিন্ন ফিল্টার কিনতে পাওয়া যায়। এই ধরনের ফিল্টার লাগিয়ে তার পর ভিডিয়ো গেম খেলা উচিত।
৩) পলক ফেলতে হবে: একটানা ভিডিয়ো গেমে মনোনিবেশ করার সময়ে চোখের পলক পড়ে না। তার ফলে চোখ লাল হতে পারে। চোখের জল শুকিয়ে যেতে পারে। চোখে বাতাস থেকে কোনও সংক্রমণ হতে পারে। তাই ভিডিয়ো গেম খেলতে খেলতেই সচেতন ভাবে চোখের পলক ফেলার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।